কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি : দাদা,চাচাদের পথে হেটেই আজ হামিম মাহমুদ কমলগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি,
হামিম মাহমুদ এর দাদা মৃত জনাব আব্দুল মন্নান ( চান উল্লা মাহাজন)ছিলেন কমলগঞ্জ ভানুগাছ বাজারের প্রসিদ্ধ বড় ব্যবসায়ী,তিনি ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় আগে ও পরে আওয়ামীলীগের পরিবার হিসাবেই সবাই জানতো,চাচা আব্দুল মতলিব ছিলেন শ্রীমঙ্গল সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের ততকালীন সাধারণ সম্পাদক, কমলগঞ্জ সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক, কমলগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার মাঠে সর্বপ্রথম জীবনের ঝুকি নিয়ে যারা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন তার মধ্যে অন্যতম, ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা, আওয়ামীলীগ পরিবার হওয়ায় তাদের দেশে ছেড়ে ভারতে চলে যেতে হয়েছিল, দীর্ঘ নয় মাস হামিম মাহমুদ এর পরিবার ভারতে শরনার্থী হিসেবে ভারতে ছিলেন,সেই দাদা, চাচাদের দেখানো পথ ধরেই ২০০৭ সালে হামিম মাহমুদ কমলগঞ্জ পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি,২০০৯ সালে স্কুল ছাত্রলীগের সভাপতি, ২০১৩ সালে কমলগঞ্জ সরকারী কলেজ ছাত্রলীগের ১ নং যুগ্ন আহ্বায়ক, ২০১৭ সালে কমলগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও সর্বশেষ ঘোষিত কমলগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হোন।
হামিম মাহমুদের বাবা স্কুল জীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির করতেন,বিশিষ্ট সালিশ বিচারক ও সমাজ সেবক, বর্তমানে কোনো রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত নন,আরেক চাচা আব্দুল মুমিন মাইজভান্ডারি,আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত, বড় ভাই ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বর্তমান সহসভাপতি,ছোট ভাইরাও ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। হামিম মাহমুদ বলেন জাতির জনকের হাতে সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ন্যায় ও সত্যের পথে, জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রশ্নে আপোষহীন,সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনা আপাকে আবারো এই আসনটি উপহার দিতে বদ্ধপরিকর। কমলগঞ্জ উপজেলার কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কথা বলে জানা যায় এই হামিম মাহমুদ এর পরিবার সব সময়ই আওয়ামী পরিবার হিসাবে স্বীকৃতি ছিল এবং কমলগঞ্জ ১৭ জন মুক্তিযোদ্ধা একসাথে ট্রেনিং করতে ভারতে যাওয়ার সময় তাদের সাথে মাত্র একটি পাখি মারার বন্দুক ছিল সেটা হামিম মাহমুদ এর চাচা আব্দুল মতলিবের। কমলগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগের তৃনমূলের নেতাকর্মী হামিম মাহমুদ সভাপতি হওয়ায় খুশি ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।