• রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০১:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বাঘায় সড়ক দুর্ঘটনায় বিএনপির এক নেতা নিহত নওগাঁর আত্রাইয়ে আয়েশা মসজিদের ভিত্তপ্রস্তর স্থাপন শেরপুরের শ্রীবরদীতে জামায়াতে ইসলামী’র ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত সাংবাদিক নেতার বিরুদ্ধে ভিন্ন কৌশলে অপপ্রচার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন, মামলার প্রস্তুতি বাগেরহাটে প্রতিবন্ধী তরুণী লাঞ্ছনার ঘটনায় দ্রুত তদন্ত সম্পন্ন করে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন নওগাঁয় গরু বোঝাই ভটভটি উল্টে দুই ব্যবসায়ী নিহত,আহত-৫ ইসলামপুরে আলহাজ্ব শওকত হাসান মিঞা উন্নয়ন কমিটির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত সিংড়ায় বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার ইউসুফের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত রাজশাহী-৬(চারঘাট-বাঘা) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী মিঠুর পক্ষে ৩১ দফা রূপরেখার লিফলেট বিতরণ বাঘায় ইউএনও কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫, ৩-১ গোলে পাকুড়িয়া ফুটবল একাদশের জয়

“সড়ক দুর্ঘটনা: প্রতিদিন মৃত্যুর পথে যাত্রা”

দিনকাল বিডি / ২৯২ Time View
প্রকাশঃ মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিজয় কুমার বিশেষ প্রতিনিধি : দেশের রাস্তাঘাট প্রতিদিনই যেন মৃত্যুর ফাঁদে পরিণত হচ্ছে। কর্মস্থল কিংবা বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে আর কোনো নিরাপত্তা নেই— প্রতিটি যানবাহনই যেন অজানার পথে মৃত্যুযাত্রার বাহন হয়ে উঠছে। সড়ক দুর্ঘটনা আজ আর কেবল একটি দুর্ঘটনা নয়, বরং নিত্যদিনের অভিশাপ। প্রতিবছর হাজারো প্রাণ ঝরে যাচ্ছে সড়কে, অথচ কার্যকর সমাধানের উদ্যোগ থেকে যাচ্ছে প্রশ্নবিদ্ধ।
বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে বহু মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাচ্ছে, কেউ কেউ আবার আজীবন পঙ্গুত্ব বরণ করছে। সড়কে নামা মানেই এখন এক ধরনের অনিশ্চয়তার যাত্রা। সকালে পরিবারের কেউ কর্মস্থল বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গেলেও সন্ধ্যায় সে আদৌ ঘরে ফিরবে কি না—এ প্রশ্ন আজ প্রতিটি পরিবারকে তাড়া করে ফিরছে। এ অবস্থায় সড়ক দুর্ঘটনা আর হঠাৎ ঘটে যাওয়া একটি “দুর্ঘটনা” নয়, বরং এক ভয়াবহ সামাজিক সমস্যা।
সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো, নানা আন্দোলন, প্রতিবাদ ও সচেতনতার পরও কার্যকর পদক্ষেপের অভাব প্রকট। একদিকে আইন প্রয়োগের দুর্বলতা, অন্যদিকে ফিটনেসবিহীন যানবাহন ও অদক্ষ চালকদের অবাধ চলাচল সড়ককে প্রতিনিয়ত ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলছে। ফলে প্রতিবছর হাজারো প্রাণ ঝরে গেলেও বাস্তবে কোনো দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই সমাধান দেখা যাচ্ছে না।
বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার কারণগুলো বেশ বহুমাত্রিক। অদক্ষ ও লাইসেন্সবিহীন চালক, অতিরিক্ত গতি ও প্রতিযোগিতা, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, রাস্তার অবকাঠামোর দুর্বলতা, দুর্নীতি ও আইনের দুর্বল প্রয়োগ, চালকের ক্লান্তি ও অতিরিক্ত কাজ, পথচারীর অসচেতনতা, গণপরিবহনের বিশৃঙ্খলা ইত্যাদির কারনে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।
অদক্ষ ও লাইসেন্সবিহীন চালক :
বাংলাদেশে অনেক চালকই সঠিক প্রশিক্ষণ ছাড়াই গাড়ি চালান। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা ড্রাইভিং স্কুল থেকে নিয়মিত শিক্ষা নেন না, বরং অভিজ্ঞ কোনো চালকের পাশে বসে অনিয়মিতভাবে গাড়ি চালানো শিখে নেন।যার ফলে
• এতে ট্রাফিক নিয়ম-কানুনের যথাযথ ধারণা তৈরি হয় না।
• জরুরি মুহূর্তে কীভাবে ব্রেক করতে হবে, হঠাৎ পরিস্থিতি সামলাতে কীভাবে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে—এমন দক্ষতা থাকে না।
• তারা অতি দ্রুতগতিতে গাড়ি চালান এবং প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতায় ঝুঁকিপূর্ণ চালনা করেন।
আবার,বাংলাদেশে অনেক চালক কোনো বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়ি চালান।যার কারনে
• রাজনৈতিক প্রভাব, দুর্নীতি কিংবা অবহেলার কারণে লাইসেন্স ছাড়াই তারা সড়কে নামেন।
• অনেক সময় ভুয়া বা জাল লাইসেন্স ব্যবহার করেও গাড়ি চালান।
• লাইসেন্স না থাকলে তাদের দক্ষতা যাচাই হয় না, অথচ তারা যাত্রীবাহী বা ভারী যানবাহন চালান।
অতিরিক্ত গতি ও প্রতিযোগিতা:
বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার একটি প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত গতি ও প্রতিযোগিতা। যার ফলে
অনেক চালক নির্ধারিত সীমার চেয়ে বেশি গতিতে গাড়ি চালান। বিশেষ করে মহাসড়ক ও শহরের প্রধান সড়কে দ্রুতগতিতে চলার প্রবণতা বেশি।
• হঠাৎ কোনো পথচারী রাস্তা পার হলে,
• সামনের গাড়ি থেমে গেলে বা
• বাঁক নিতে হলে
চালকের পক্ষে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। ফলস্বরূপ ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে যায়।
আবার, গণপরিবহনের চালকদের মধ্যে যাত্রী তুলতে গিয়ে এক ধরনের অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলে।
• কে আগে পৌঁছাবে, কে বেশি যাত্রী তুলবে— এ নিয়ে প্রতিযোগিতায় তারা হঠাৎ ব্রেক, ওভারটেকিং, কিংবা রাস্তায় দৌড়ঝাঁপ করেন।
• অনেক সময় দু’টি বাস পাশাপাশি দ্রুতগতিতে ছুটতে থাকে, যেটি যাত্রীদের জন্য জীবনসংহারী পরিস্থিতি তৈরি করে।
• এই প্রতিযোগিতার ফলে অনেক যাত্রী চলন্ত গাড়িতে ওঠানামা করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় মারা যান বা আহত হন।
ফিটনেসবিহীন যানবাহন: বাংলাদেশে অনেক গাড়ি ও বাস রাস্তায় চলছে, যা সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ বা মেরামতের অভাবে ফিটনেসবিহীন। অর্থাৎ, এগুলো নিরাপদভাবে চলার জন্য উপযুক্ত নয়।
• ব্রেক, টায়ার, স্টিয়ারিং বা ইঞ্জিনের সমস্যা থাকা সত্ত্বেও গাড়ি চালানো হয়।
• পুরনো বা অব্যবহৃত গাড়ি সংস্কারের পরিবর্তে রাস্তায় নামানো হয়।
• গণপরিবহন মালিকরা নিয়মিত মেরামতের পরিবর্তে খরচ বাঁচাতে গাড়ি চালানো চালিয়ে যান।
দুর্নীতি ও আইনের দুর্বল প্রয়োগ:
বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার আরেকটি বড় কারণ হলো দুর্নীতি ও আইনের দুর্বল প্রয়োগ। যার ফলে,
• অনেক সময় চালক বা পরিবহন মালিকরা সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মাধ্যমে জাল লাইসেন্স, ভুয়া রেজিস্ট্রেশন বা জরিমানা এড়িয়ে যান।
• অদক্ষ বা ফিটনেসবিহীন গাড়ি থাকলেও তা রাস্তায় চলতে পারে, কারণ নিয়ন্ত্রণে থাকা কর্মকর্তা কারো বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেন না।
• রাজনৈতিক প্রভাবও রয়েছে— কিছু ক্ষেত্রে চালক বা মালিক রাজনৈতিক সংযোগ ব্যবহার করে শাস্তি এড়িয়ে যান।
• সড়ক দুর্ঘটনা রোধে যে আইনগুলো রয়েছে (যেমন: ট্রাফিক আইন, লাইসেন্স নিয়ন্ত্রণ, গাড়ির মেরামতের নিয়ম), সেগুলো সবসময় কার্যকরভাবে প্রয়োগ করা হয় না।
• অনেক চালক দ্রুতগতিতে গাড়ি চালানো, সিগন্যাল ভাঙা বা উল্টো পথে চলার মতো অপরাধ সহজে চালিয়ে যেতে পারেন।
• আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মধ্যে অব্যবস্থা ও প্রশিক্ষণের অভাবও সমস্যা বাড়ায়।
পথচারীর অসচেতনতা এবং গণপরিবহনের বিশৃঙ্খলা :
বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে পথচারীর অসচেতনতা এবং গণপরিবহনের বিশৃঙ্খলা। যার ফলে
• অনেক পথচারী রাস্তায় হঠাৎ পারাপার হন বা ফুটওভারব্রিজ, পেডেস্ট্রিয়ান লেন ব্যবহার করেন না।
• মোবাইল ব্যবহার, অযত্ন বা অতিরিক্ত ট্রাফিক জোনে অসতর্কভাবে চলাচল করলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
• শিক্ষার অভাব ও সচেতনতার ঘাটতির কারণে পথচারীরা প্রায়ই ট্রাফিক নিয়ম লঙ্ঘন করেন।
পথচারীর অসচেতনতা:
বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো পথচারীর অসচেতনতা।
• ফুটওভারব্রিজ বা পেডেস্ট্রিয়ান লেন ব্যবহার না করা:
অনেক পথচারী রাস্তা পারাপার করার জন্য ফুটওভারব্রিজের পরিবর্তে সরাসরি সড়ক ব্যবহার করেন।
• অবহেলা ও অসতর্কতা:
মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকা, সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলা বা সঙ্গীত শুনতে শুনতে চলা।
• শিক্ষার অভাব ও সচেতনতার ঘাটতি:
ট্রাফিক চিহ্ন, সিগন্যাল বা ডিভাইডার মানার গুরুত্ব অনেক পথচারী বোঝে না।
• হঠাৎ রাস্তা পারাপার:
হঠাৎ হেঁটে বা দৌঁড়ে সড়ক পারাপার করার কারণে গাড়ির চালককে রিয়্যাকশন নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
সড়ক দুর্ঘটনা রোধের জন্য নিচের সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারলে দুর্ঘটনা অনকেটা কমে আসতে পারে।
অদক্ষ ও লাইসেন্সবিহীন চালক রোধ:
• সকল চালককে প্রশিক্ষণ ও লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা।
• ড্রাইভিং স্কুল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে মান নিয়ন্ত্রণে রাখা।
• ভুয়া লাইসেন্স ও অদক্ষ চালকদের বিরুদ্ধে দৃঢ় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।
অতিরিক্ত গতি ও প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রণ:
• সড়কে স্পিড লিমিট কার্যকরভাবে প্রয়োগ ও মনিটরিং।
• গণপরিবহনে প্রতিযোগিতা কমাতে ফ্লেক্সিবল সময়সূচি বা ট্রিপভিত্তিক আয় ব্যবস্থা চালু করা।
• চালকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো ও ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ সম্পর্কে প্রশিক্ষণ ও সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন।
ফিটনেসবিহীন যানবাহন রোধ:
• গাড়ির নিরাপত্তা ও ফিটনেস পরীক্ষা নিয়মিতভাবে বাধ্যতামূলক করা।
• পুরনো বা অব্যবহৃত যানবাহনকে রাস্তায় চলাচল করতে দেওয়া না।
• মালিকদের জন্য নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ বাধ্যতামূলক এবং শাস্তিমূলক ব্যবস্থা রাখা।
রাস্তার অবকাঠামোর উন্নয়ন:
• সড়ক প্রশস্তকরণ, ফুটওভারব্রিজ ও পেডেস্ট্রিয়ান লেন তৈরি করা।
• সড়কের গর্ত, ড্রেন, সিগন্যাল, ডিভাইডার ঠিক রাখা।
• বিশেষ করে স্কুল, কলেজ ও হাসপাতাল এলাকা, বাজার এবং ব্যস্ত জংশনগুলোতে ট্রাফিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
দুর্নীতি ও আইনের দুর্বল প্রয়োগ রোধ:
• ট্রাফিক আইন বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা।
• অবৈধ চালক ও মালিকদের বিরুদ্ধে দ্রুত ও কার্যকর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা।
• প্রশাসন ও পুলিশকে দূর্নীতি রোধে কঠোর নজরদারি ও প্রশিক্ষণ দেওয়া।
চালকের ক্লান্তি ও অতিরিক্ত কাজ কমানো:
• বিশেষ করে দূরপাল্লার বাস, ট্রাক ও মালবাহী যান চালকদের জন্য ক্লান্তি ও বিশ্রাম মাপদণ্ড নির্ধারণ।
• দীর্ঘ সময় গাড়ি চালানোর পর বিরতিমূলক বিশ্রাম বাধ্যতামূলক করা।
• মালিক ও পরিবহন কোম্পানির জন্য চালকের স্বাস্থ্য ও বিশ্রামের নিয়মাবলী পালন বাধ্যতামূলক করা।
পথচারীর সচেতনতা বৃদ্ধি:
• স্কুল, কলেজ ও কমিউনিটি পর্যায়ে ট্রাফিক সচেতনতা শিক্ষা ও ক্যাম্পেইন।
• ফুটওভারব্রিজ, সিগন্যাল ও নিরাপদ রাস্তা পারাপারের নিয়ম বাধ্যতামূলক করা।
• রাস্তার পারাপার এবং ট্রাফিক চিহ্ন মেনে চলার গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণকে নিয়মিত সচেতন করা।
গণপরিবহনের শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা:
• যাত্রীবাহী যানবাহনে সঠিক যাত্রী সংখ্যা, নিরাপদ ওঠানামা এবং নিয়মিত রুট অনুসরণ নিশ্চিত করা।
• বাস-মিনিবাসের জন্য নিয়মিত মনিটরিং ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা।
• ট্রাফিক পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে গণপরিবহন শৃঙ্খলা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে।
সড়ক দুর্ঘটনা শুধু ব্যক্তিগত নয়, এটি একটি সামাজিক ও জাতীয় সমস্যা। প্রতিদিন মানুষ তাদের কাজ, স্কুল বা যাত্রাপথে প্রাণের ঝুঁকিতে পড়ছেন। অদক্ষ চালক, অতিরিক্ত গতি, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, দুর্বল অবকাঠামো, আইন অমান্য ও দুর্নীতি—এসব মিলিতভাবে দুর্ঘটনার প্রকোপ বাড়াচ্ছে। এই সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজন কঠোর আইন প্রয়োগ, সচেতনতা বৃদ্ধি, অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং চালক ও পথচারীর দায়িত্বশীলতা। নিরাপদ সড়ক গড়ে তোলা রাষ্ট্রের দায়িত্ব, আর নাগরিকের অধিকার। যদি সকলে মিলিতভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করি, তাহলে প্রতিদিন মৃত্যুর পথে যাত্রা যেন আর কেউ দেখতে না হয়।
লেখক: বিজয় কুমার
সাবেক শিক্ষার্থী
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category